বাংলাদেশের চুক্তি ও সনদ সমূহ সাধারণ জ্ঞান
পিডিএফ ডাউনলোড
- বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৯ মার্চ ১৯৭২।
- বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ২৫ বছরের জন্য।
- বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়- ১৮ মার্চ ১৯৯৭।
- বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন- বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ভারতের পক্ষে দেশটির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।
- বাংলাদেশ-ভারত গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬।
- গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ৩০ বছরের জন্য।
- গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- নয়াদিলির হায়দ্রাবাদ হাউসের মূঘল ডাউনিং হলে।
- গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন- বাংলাদেশের পক্ষে শেখ হাসিনা, ভারতের পক্ষে দেব গৌড়া।
- গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি ১৯৯৬ অনুযায়ী ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বাংলাদেশ কমপক্ষে ৩৫ হাজার কিউসেক পানি পাবে।
- পানি প্রবাহ ৭৫ হাজার বা তার উর্ধ্বে হলে ভারত ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে।
- ফারাক্কা বাঁধে পানির পরিমাণ ৭০ হাজার কিউসেক হলে ভারত সামন হারে পানি পাবে।
- ফারাক্কা বাঁধ চালু হয় ১৯৭৫ সালে।
- বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ফারাক্কা ইস্যু উত্থাপন করা হয়- জাতিসংঘের ৩১তম অধিবেশনে।
- ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়-১৯৭৪ সালে ১৬ মে।
- ১৯৭৪ সালের চুক্তি অনুযায়ী- বাংলাদেশ দহগ্রাম (ভারত বেরুবাড়ী) এর অধিকার পায়।
- পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ২ ডিসেম্মর ১৯৯৭।
- পার্বত্য শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন- বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে জাতীয় সংসদের তৎকালীন চীফ হুইপ আবুল হাসনাত আবদুলাহ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির পক্ষে জ্যোতিরিন্দ্র বোধি প্রিয় লারমা (সন্তু লারমা)
- পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে।
- শান্তিবাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয়- ৫ মার্চ ১৯৯৮।
- পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি অনুযায়ী আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা- ২২ জন (চেয়ারম্যানসঘ.
- SOPA -এর পূর্ণরূপ – Status of Forces Agreement.
- HANA – Humanitarian Assistance Needs Assessment.
- বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের HANA চুক্তিতে সাক্ষর করে – আগষ্ট ১৯৯৮ সালে।
- বাংলাদেশ CTBT চুক্তি স্বাক্ষর করে – ২৪ অক্টোবর ১৯৯৬।
- বাংলাদেশ CTBT চুক্তি স্বাক্ষরকারী – ১২৯ তম দেশ হিসেবে।
- বাংলাদেশ CTBT চুক্তি অনুমোদন করে – ৮ মার্চ ২০০০।
- বাংলাদেশ CTBT চুক্তি অনুমোদনকারী- ২৬ তম দেশ হিসেবে।
- CTBT -এর পূর্ণরূপ – Comprehensive Nuclear – Test Ban Treaty.
- বাংলাদেশ স্থলমাইন চুক্তি বা অটোয়া চুক্তি স্বাক্ষর করে – ১২৬ তম দেশ হিসেবে।
- বাংলাদেশ স্থলমাইন চুক্তি অনুমোদন করে – ৬ সেপ্টেম্বর ২০০০।
- TIFA -এর পূর্ণরূপ – Trade and Investment Framework Agreement.
- NET or NNPT -এর পূর্ণরূপ – Nuclear Non-Proliferation Treaty.
- বাংলাদেশ ঘচঞ চুক্তি অনুমোদন করে – ৩১ আগষ্ট ১৯৭৯।
- বাংলাদেশ কিয়োটো প্রটোকল স্বাক্ষর করে – ২২ অক্টোবর ২০০১।
- বাংলাদেশ জাতিসংঘ সমুদ্র আইন অনুমোদন করে – ২৭ জুলাই ২০০১।
- বাংলাদেশ সমুদ্র আইন অনুমোদন করে- ১৩৮তম দেশ হিসেবে।
- ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (OIC)-এর মূল সনদ গৃহিত হয় – ১৯৭২ সালে।
- ওআইসির সংশোধিত সনদ গৃহীত হয় – ১৪ মার্চ ২০০৮।
- বাংলাদেশ ওআইসির সংশোধিত সনদে স্বাক্ষর করে – ২০ জুন ২০০৮।
- PRGF -এর পূর্ণরূপ – Poverty Reduction and Growth Facility.
- বাংলাদেশ রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন চুক্তি স্বাক্ষর করে – ১৪ জানুয়ারী ১৯৯৩।
- বাংলাদেশ জাতিসংঘ পরমাণু সন্ত্রাস প্রতিরোধ চুক্তি স্বাক্ষর করে – ৭ জুন ২০০৭।
- বাংলাদেশ জাতিসংঘ পরমাণু সন্ত্রাস প্রতিরোধ চুক্তি স্বাক্ষর করে – ২২ তম দেশ হিসেবে।
- বাংলাদেশ জাতিসংঘ দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন অনুমোদন করে – ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৭।
- বাংলাদেশ-ভারত নৌ-ট্রানজিট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১ নভেম্বর ১৯৭২।
- বাংলাদেশ-ভারত বানিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ৪ অক্টোবর ১৯৭২।
- বাংলাদেশ-ভারত নৌ-চুক্তি অনুসারে ভারত বাংলাদেশের নৌবন্দর ব্যবহার করতে পারে – নারায়নগঞ্জ, মংলা, খুলনা ও সিরাজগঞ্জ নৌবন্দর।
- বাংলাদেশ-ভারত নৌ চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশ ভারতের নৌবন্দর ব্যবহার করতে পারে – কলকাতার, হলদিয়া, করিমগঞ্জ ও পান্ডু নৌবন্দর।
- বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সোফা (SOFA) চুক্তি স্বাক্ষর করে – ১৯৯৮ সালে।
- বাংলাদেশ জাতিসংঘ প্রতিবন্ধী অধিকার সনদে স্বাক্ষ করে – ৯ মে ২০০৭।
- বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১২ নভেম্বর ১৯৯৮।