এশিয়া মহাদেশ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নোত্তর
■ আয়তন ও জনসংখ্যায় বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ – এশিয়া ।
■ এশিয়া মহাদেশের আয়তন – ৪,৪৫,৭৯,০০০ বর্গকিলোমিটার বা ১,৭২,১২,০৪৮ বর্গমাইল (প্রায়)।
■ এশিয়া মহাদেশে স্বাধীন দেশের সংখ্যা – ৪৪টি।
■ এশিয়ার সর্বশেষ স্বাধীনতা লাভকারী রাষ্ট্রের নাম – পূর্ব তিমুর (স্বাধীনতা লাভ করে ২০ মে ২০০২)।
■ আয়তনে এশিয়ার বৃহত্তম দেশ – চীন।
■ চীনের মোট আয়তন – ৯৫, ৯৬, ৯৬০ বর্গ কি.মি.।
■ জনসংখ্যায় এশিয়ার বৃহত্তম দেশ – চীন।
■ জনসংখ্যায় এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ – মালদ্বীপ (জনসংখ্যা ৫ লাখ)।
■ মালদ্বীপের মোট আয়তন – ২৯৮ বর্গকিলোমিটার/ ১১৬ বর্গমাইল প্রায়
■ এশিয়ার সর্বাধিক ঘনত্বের দেশ – সিঙ্গাপুর।
■ সাংবিধানিকভাবে এশিয়ার একমাত্র বৌদ্ধ রাষ্ট্র – শ্রীলঙ্কা।
■এশিয়ার অপহরণের নগরী বলা হয়- ফিলিপাইনের ম্যানিলাকে।
■এশিয়ার অধিকাংশ মানুষই যাযাবর – মঙ্গোলিয়ার।
■এশিয়া তথা বিশ্বের একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল। ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
■এশিয়ার সর্বাপেক্ষা খরস্রোতা নদী- সালউইন নদী (চীন, থাইল্যান্ড এবং মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত)।
■ এশিয়ার খ্রিস্টান অধ্যুষিত – রাষ্ট্র ফিলিপাইন ও পূর্ব তিমুর।
■এশিয়ার সর্বপূর্বের বিন্দু কেপ ডেজনেভ -(রাশিয়া)।
■ এশিয়ার সর্বপশ্চিম বিন্দু – বেবা অন্তরীপ (তুরস্ক)।
■এশিয়ার সর্বউত্তরের বিন্দু – চেলিউসকিন অন্তরীপ (রাশিয়া)।
■ এশিয়ার সর্বদক্ষিণের বিন্দু – পিয়ায়ি অন্তরীপ (মালয়েশিয়া)।
■এশিয়ার সর্বনিম্ন বিন্দু বা স্থান – ডেড সি। ইসরায়েল ও জর্ডান সীমান্তে অবস্থিত (গভীরতা ৩০৪ মিটার)।
■এশিয়া তথা পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট (উচ্চতা ৮৮৪৮.৮৬ মিটার/২৯০২৯ ফুট)।
■ এভারেস্ট শৃঙ্গের নেপালি এবং তিব্বতি নাম যথাক্রমে সাগরমাতা এবং চেমোলংমা।
■ আয়তনে মধ্য এশিয়ার সর্ববৃহৎ মুসলিম প্রজাতন্ত্র কাজাখস্তান।
■এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ- বোর্নিও (ইন্দোনেশিয়া)।
■ এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম উপদ্বীপ – আরব উপদ্বীপ।
■এশিয়ার বৃহত্তম সাগর– দক্ষিণ চীন সাগর।
■ এশিয়ার বৃহত্তম মরুভূমি– গোবি মরুভূমি (মঙ্গোলিয়া-চীন)।
■ এশিয়া তথা বিশ্বের বৃহত্তম টাইডাল বন –সুন্দরবন।
■ এশিয়া তথা বিশ্বের বৃহত্তম লবণ হ্রদ- কাম্পিয়ান সাগর। এটি ইরান, তুর্কমেনিস্তান, কাজাখস্তান, আজারবাইজান ও রাশিয়া সীমান্তে অবস্থিত।
■ এশিয়া তথা বিশ্বের গভীরতম হ্রদ – বৈকাল হ্রদ (গভীরতা ১৬৪২ মিটার)।
■ এশিয়াকে উত্তর আমেরিকা থেকে পৃথক করেছে – বেরিং প্রণালি।
■ এশিয়াকে ইউরোপ থেকে পৃথক করেছে – বসফরাস প্রণালি ।
■ এশিয়াকে আফ্রিকা থেকে পৃথক করেছে – বাব-এল-মান্দেব প্রণালি।
■ এশিয়ার যে দেশটিতে আত্মহত্যার হার সবচেয়ে বেশি – কাজাখস্তান (দ্বিতীয় জাপান)।
■এশিয়া মহাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।
■ প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস সবচেয়ে বেশি দেখা যায় – এশিয়া মহাদেশে।
■ দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত (Land Locked) দেশ- ৩টি। যথা- নেপাল, ভুটান ও আফগানিস্তান।
■ দক্ষিণ এশিয়ার ঘনবসতিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ।
■ দক্ষিণ এশিয়ার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ – বাংলাদেশ।
■ জাপান সাগর ও পীত সাগরের মধ্যে অবস্থিত দ্বীপ – কোরিয়া উপদ্বীপ ।
■ ‘ডমিনো’ তত্ত্বটি প্রযোজ্য ছিল – দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে সমাজতন্ত্র রোধের জন্য।