কৃষি ও খনিজ সম্পদ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ
কিছু সাধারণ জ্ঞান
বাংলাদেশের সম্পদসমূহ
-কৃষি সম্পদ-
- ২০০৮ এ অনুষ্ঠিত কৃষি শুমারীর রিপোর্ট ২০০৯ সালে জুন মাসে প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে।
- কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত নব্য প্রতিষ্ঠিত (২৩ এপ্রিল ২০০৮) ফাউন্ডেশনবাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন। ‘সুন্দরবন দিবস’ পালিত হয় ১৪ ফেব্রুয়ারি ।
- বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য- ধান।
- বাংলাদেশের শস্য ভান্ডার বলা হয়-বরিশালকে।
- বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ- ২ কোটি ১ লক্ষ ৫৭ হাজার একর (প্রায়)।
- বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মৌসুমে মোট উচ্চ ফলনশীল ধানের চাষ হচ্ছে-৫৩টি। এর মধ্যে ৪৭টি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট, ৩টি আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট, ২টি বাংলাদেশ আণবিক কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট এবং একটি ধানের জাত (পূর্বাচী) চীন থেকে আনা হয়েছে।
- BRRI এর আঞ্চলিক কার্যালয় ৯টি। বরিশাল, হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, সোনাগাজী, রাজশাহী, ভাঙ্গা, রংপুর, কুষ্টিয়া ও সাতক্ষীরা।
- বাংলাদেশে প্রধানত ৪ শ্রেনীর ধান রয়েছে। এগুলো হল- ক. আমন, খ. আউশ, গ. বোরো, ঘ. ইরি।
- বাংলাদেশের মোট আবাদী জমির প্রায় ৭০ ভাগে ধান চাষ করা হয়।
- বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনকারী এলাকার ৯২ ভাগ এলাকায়ই ধান উৎপাদিত হয়।
- ইরাটম হচ্ছে- বাংলাদেশের একটি উন্নতমানের ধান।
- ব্রিশাইল হল- একটি উন্নতজাতের ধান।
- রবিশস্য বলতে বুঝায়- শীতকালীন শস্যকে।
- খরিপ শস্য বলতে বুঝায়- গ্রীষ্মকালীন শস্যকে।
- BARI- Bangladesh Agricultural Research Institute।
- BARI এর কাজ- কৃষি উন্নয়ন।
- BINA- Bangladesh Institute of Nuclear Agriculture।
- আণবিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭২ সালে (বাংলাদেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে)।
- BADC- Bangladesh Agricultural Development Corporation।
- HYV- High Yield Variety|
- পাটকে সোনালী আঁশ বলা হয়।
- পাট বেশি জন্মে-রংপুরে।
- বাংলাদেশের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫১ সালে।
- বাংলাদেশের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট – ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত।
- বাংলাদেশে পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র – নারায়ণগঞ্জ।
- ‘মেসতা’ একজাতীয় – পাট।
- বাংলাদেশে প্রথম চা বাগান – সিলেটের মালনিছড়া।
- পঞ্চগড় জেলায় কোন ধরনে চা চারা লাগানো হয় – অর্গানিক।
- চা উৎপাদনে বাংলাদেশ – ১০তম।
- বাংলাদেশের সর্বশেষ চা বাগান – পঞ্চগড়ে।
- বাংলাদেশের অর্গানিক চা উৎপাদন শুরু হয়েছে- পঞ্চগড়ে।
- চা চাষের জন্য প্রয়োজন- অধিক বৃষ্টিপাত সমৃদ্ধ পাহাড়ী ঢালু অঞ্চল।
- বাংলাদেশে রাবার উৎপন্ন হয়- চট্টগ্রাম, মধুপুর, রাঙামাটি ও কক্সবাজারের রামু নামক স্থানে।
- বাংলাদেশে রাবার চাষ শুরু হয়- ১৯৬৫ সালে।
- যে ভূমিরূপটি বাংলাদেশে দেখা যায় না- মালভূমি।
- স্বর্ণাসার আবিষ্কার করেন- ড. আব্দুল খালেক।
- ১৯৮৭ সালে স্বর্ণাসার আবিস্কৃত হয়।
- জুমচাষ- পাহাড়ের ঢালে যে কৃষি চাষাবাদ হয়।
- জুমচাষ করা হয়- পাহাড়ী এলাকায়।
- বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃষি উদ্যান- গাজীপুর জেলার কাশেমপুরে।
- বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃষি খামার- ঝিনাইদহের মহেশপুরের দন্ডনগর (১৯৬২ সালে কার্যক্রম শুরু)।
- বাংলাদেশে মাথাপিছু চাষের জমির পরিমাণ- ০.২৫ একর।
- পাহাড়ী এলাকায় আনারস চাষের ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
- ‘পদ্মা’ নদী ব্যতিত- উন্নত জাতের তরমুজের শস্যের বীজের নাম।
- নদী ছাড়া ‘যমুনা’- মরিচ।
- স্থান ছাড়া সুমাত্রা ও ম্যানিলা- তামাক জাতীয় শস্যের নাম।
- বাহার, মানিক, রতন- উন্নতজাতের টমেটোর নাম।
- পাখি ছাড়া- ময়না উন্নতজাতের ধানের নাম।
- পাখি ছাড়া- বলাকা, দোয়েল উন্নতজাতের গমের নাম।
- নদী ছাড়া ‘মহানন্দা’- উন্নত জাতের আম।
- ইররা, শুকতারা ও তারাপুরী-উন্নত জাতের বেগুন।
- রূপালী ও ডেলফোর্স – তুলা বীজ।
- বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কারের বর্তমান নাম জাতীয় কৃষি পুরস্কার।
- ‘ভাস্তারা’ হচ্ছে – সারা বছর ফলনশীল একটি আম।
- বাহার, মানিক রতন – টমেটো বীজ।
- বর্ণালী, শুভ্রা – ভুট্টার বীজ।
- অগ্নিশ্বর, কানাইবাঁশী, মোহনবাঁশী, অমৃত সাগর, মেহের সাগর-কলার বীজ।
- সফল ও অগ্রণী-উন্নত জাতের সরিষা।
- পাহাড়ী এলাকায় আনারস চাষের ফলে-মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
যেসব জেলায় যেসব ফসল বেশি জন্মায়-
ফসলের নাম | জেলা |
ধান | ময়মনসিংহ |
চা | মৌলভীবাজার |
গম | রংপুর |
পাট | রংপুর |
তুলা | যশোর |
তামাক | রংপুর |
রেশম | নবাবগজ্ঞ (রাজশাহী) |
আনারস | রাঙামাটি ও সিলেট |
নারিকেল | বরিশাল, খুলনা, নোয়াখালী, যশোর |
কয়েকটি গবেষণা কেন্দ্র এবং তাদের অবস্থান-
বাংলদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI) | গাজীপুরের জয়দেবপুর |
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) | গাজীপুরের জয়দেবপুর |
আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট | ম্যানিলা, ফিলিপাইন |
আণবিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান | কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বর |
বাংলাদেশের পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট | শেরে বাংলা নগর,ঢাকা |
আন্তর্জাতিক পাট সংস্থা | ঢাকা |
মৃত্তিকা গবেষণা কেন্দ্র | ঢাকা |
রেশম গবেষণা কেন্দ্র | রাজশাহী |
মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র। (স্বাদু) | ময়মনসিংহ |
বন গবেষণা কেন্দ্র | চট্টগ্রাম |
বাংলাদেশ নদী গবেষণা কেন্দ্র | ফরিদপুর |
চা গবেষণা কেন্দ্র | শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার |
তাঁত গবেষণা কেন্দ্র | নরসিংদী |
রাবার গবেষণা কেন্দ্র | কক্সবাজার |
বাংলাদেশে ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র | ঈশ্বরদী, পাবনা |
বাংলাদেশের ডাল গবেষণা কেন্দ্র | ঈশ্বরদী, পাবনা |
বাংলাদেশের মসলা গবেষণা কেন্দ্র | বগুড়া |
বাংলাদেশের আম গবেষণা কেন্দ্র | চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
গম গবেষণা কেন্দ্র | দিনাজপুর |
গবাদী পশু গবেষণা কেন্দ্র | সাভার, ঢাকা |
মহিষ গবেষণা কেন্দ্র | বাগেরহাট |
ছাগল গবেষণা কেন্দ্র | টিলাগড়, সিলেট |
হরিণ গবেষণা কেন্দ্র | ডুলহাজরা, কক্সবাজার |
মাছ গবেষণা কেন্দ্র (ইলিশ) | চাঁদপুর |
-খনিজ সম্পদ-
- দেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্রটির নাম-সাঙ্গু।
- বাংলাদেশের চীন মাটি পাওয়া যায়-নেত্রকোনায় বিজয়পুর, নওগাঁর পত্মীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়ায়।
- বাংলাদেশে কয়লা পাওয়া যায়-দিনাজপুরের বড় পুকুরিয়া, দীঘিপাড়ায় ফুলবাড়ি, জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, সিলেটের লালঘাট ও টেকের হাট, ফরিদপুরের চান্দা ও রাখিয়া বিল, খুলনার কোলা বিলে।
- চীনামাটি মজুদ রয়েছে-নেত্রকোনার বিজয়পুরে।
- বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের ইনানী নামন স্থানে পারমাণবিক খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়।
- খনিজ তেল-জটিল হাইড্রোকার্বন সমূহের মিশ্রণ।
- তেল-মানচিত্রে সুন্দরবন অঞ্চল কত নম্বরে ব্লকের অন্তর্ভুক্ত- ৫ ও ৭ নম্বর ব্লকে।
- দেশের প্রথম সর্বাধিুনকি প্রযুক্তির বৃহত্তম স্বয়ক্রিয় ’লুবঅয়ের ব্লেডিং প্লান্টটির’ উদ্বোধন করা হয়-চট্টগ্রামের পতেঙ্গাতে।
- বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিগি. কবে থেকে সবুজ রঙ মিশ্রিত কেরোসিন বাজারে ছেড়েছে-১ জুলাই, ২০০৩।
- চুনাপাথর কোথায় কোথায় মজুদ আছে-সিলেটের টাকেরহাট, ভাঙ্গারহাট, লালঘাট এবং বাগালি বাজার। বগুড়ার জয়পুরহাটে, চট্টগ্রামের সেন্টমার্টিন এবং নওগাঁ জেলার জাহানপুর ও পরানপুর।
- চুনাপাথর যে কাজে ব্যবহৃত হয়Ñসিমেন্ট, ইস্পাত, শিল্প, গৃহ নির্মাণ, কাঁচ প্রভৃতি তৈরিতে।
- দেশের সর্বপ্রথম প্রবাল জাতীয় চুনাপাথর পাওয়া যায়-১৯৫৮ সালে, সেন্টমার্টিনে দ্বীপে।
- টাকেরঘাট হতে চুনাপাথর উৎপাদন শুরু হয়-১৯৬৫ সাল থেকে।
- জয়পুরহাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প পরীক্ষার কাজ শুরু হয়-১৯৯৬ সালে।
- জয়পুরহাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প হতে বছরে চুনাপাথর পাওয়া যায়Ñ১৬ লাখ টন।
- বাংলাদেশে ইউরোনিয়াম আকরিকের সন্ধান পাওয়া যায়-মৌলভীবাজারে কুলাউড়ায় ৪ জুন, ১৯৯৪।
- বাংলাদেশের গন্ধকের সন্ধান পাওয়া গেছেÑকুতুবদিয়ায়।
- কয়লা মজুদ আছেÑবগুড়া জামালগঞ্জ, দিনাজপুর, ও সিলেটে।
- পিটের (কয়লা) সন্ধান পাওয়া গিয়েছে-ফরিদপুরের বাঘিয়াচন্দ বিলে শুল্ক অবস্থায়, খুলনার কোলা মৌজায়।
- দেশের প্রথম কয়লা খনি কার্যক্রম শুরু হয়-বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি, দিনাজপুর; ২৩ এপ্রিæল, ২০০৩।
- বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ কয়লা সম্পদের অস্তিত্ব প্রথম প্রমাণিত হয়-১৯৫৯ সালে।
- পিট (কয়লা) ব্যবহৃত হয়-গৃহস্থালীর কাজে এবং শিল্পে।
- বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি অবস্থিত-দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর থানার চৌহলি গ্রামে অবস্থিত।
- বাংলাদেশের হীরক ও স্বর্ণ প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে বড় পুকুরিয়ায়।
- ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর কয়লাখনির সন্ধান পাওয়া গেছে-দিনাজপুরের ফুলবাড়ি উপজেলা শহরে। এখান থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হলে এটি হবে দেশের দ্বিতীয় কয়লা খনি।
- দিনজার ফুলবাড়িতে আবিস্কৃত কয়লা খনিতে মজুদ কয়লার পরিমাণ-প্রায় ৪৫ কোটি টন। যা বড় পুকুরিয়া মজুদ কয়লার প্রায় দেড়গুণ বেশি।
- মধ্যপাড়া শিলা প্রকল্পের উদ্বোধন হয়-২০ অক্টোবর, ১৯৯৪।
- মূল্যবান ধাতব খনিজ ম্যাঙ্গানিজ, ভোলফ্রাম, টেনটাল, দস্তা প্রভৃতির সন্ধান পাওয়া যায়- মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পে।
- ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ বিভাগ স¤প্রতি একটি নয়া কঠিন শিলা খনি আবিষ্কার করে-পার্বততীপুর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামে।
- ‘মধ্যপাড়া কঠিন শিলার’ উন্নয়ন কাজ করেছে উত্তর কোরিয়ার ‘নাম নাম’ প্রতিষ্ঠান।
- প্রাকৃতিক গ্যাস হচ্ছে- প্রকৃতিতে তৈরী হাইড্রোকার্বন।
- প্রথম গ্যাস / তেল অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয়- ১৯১০ সালে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।
- ছাতকে গ্যাস আবিষকৃত হয়- ১৯৫৯ সালে।
- পেট্টোলিয়াম আইন পাস হয়েছে- ১৯৭৪ সালে।
- পি.এস.সি পূর্ণরূপ- (Production Sharing Contract) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের চূড়ান্ত উৎপাদন বন্টন চুক্তি।
- CNG- Compressed Natural Gas|
- LPG- Liquefied Petroleum Gas|
- বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার- ‘ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড’ চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়।
- বাংলাদেশে মোট গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা- ২৫টি (সর্বশেষ- কুমিল্লার ভাঙ্গুরা)।
- সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্র- ১৬ নং ব্লকে পড়েছে।
- সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে সরাসরি জাতীয় গ্রীডে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- ১২ জুন ১৯৯৮ সালে।
- ঢাকায় সরবরাহকৃত গ্যাস আসে- তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র থেকে।
- তিতাস-ঢাকা গ্যাস লাইনের দৈর্ঘ্য- ৯০ কিলোমিটার।
- দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয়- তিতাস থেকে।
- ১৯৯৭ সালে ১৪ জুন অগ্নিকান্ড ঘটে- মাগুরছড়া গ্যাস ক্ষেত্রে।
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানায় অবস্থিত।
- মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র ড্রিলিং করে- অক্সিডেন্টাল কোম্পানি।
- বাংলাদেশে প্রথম খনিজ তেল আবিস্কৃত হয়- ২২ ডিসেম্বর ১৯৮৬ সালে (সিলেটের হরিপুরে)।
- বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ কয়লা সম্পদের অস্তিত্ব প্রথম প্রমাণিত হয়- ১৯৫৯ সালে।
- পেট্টোবাংলা যে পরিত্যক্ত গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পায়- ফেনী গ্যাস ক্ষেত্রে।
- বাংলাদেশের গন্ধকের সন্ধান পাওয়া যায়- কুতুবদিয়ায়।
- কানাডিয়ান তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকারী কোম্পানির নাম- নাইকো ।
- টেংরাটিলা গ্যাস ফিল্ডের পরিচালনার দায়িত্বে কোম্পানী ছিল- নাইকো।
- গ্যাস সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদনে।
- পেট্রোবাংলা প্রতিষ্ঠিত হয়-১৯৭২ সালে।
- বাংলাদেশ পেট্টোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন (বাপেক্স) পূর্ণাঙ্গ তেল গ্যাস কোম্পানীতে রূপান্তরিত হয়- ১৬ জুন ২০০০ সালে।
- বাংলাদেশে হীরক ও স্বর্ণ প্রাপ্তির সম্ভবনা আছে- বড়পুকুরিয়ায়।
- সুন্দরবন এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের দায়িত্বরত কোম্পানীর নাম- শেল।
- বাংলাদেশের দীঘিপাড়া ও নওগাঁর পত্মীতলার কয়লা খনিতে রূপা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
- বাংলাদেশের দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লা খনিতে দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।