গাণিতিক কুইজ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
পিডিএফ ডাউনলোড
১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
উত্তরঃ ৬ সমকোণ
২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর
সমষ্টি
উত্তরঃ ৭২০ ডিগ্রি
৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে
ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
উত্তরঃ ৯গুন
৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে
উত্তরঃ অন্ত:কেন্দ্র
৫.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং
স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ–
উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রী
১.তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল
ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের বলে
উত্তরঃ সদৃশ ত্রিভুজ
৩.ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে
বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের
সমষ্টি
উত্তরঃ দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম
৩.কোন ত্রিভুজের একটি বাহু উভয় দিকে বর্ধিত করায় উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণগুলি সমান হলে , ত্রিভুজটি
উত্তরঃ সমদ্বিবাহু
৪. ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?
উত্তরঃ প্রবৃদ্ধ কোণ
৫.একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দু,টি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি
উত্তরঃ ১৮০ ডিগ্রি
১. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
উত্তরঃ ৬ সমকোণ
২.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি
উত্তরঃ ৭২০ ডিগ্রি
৩.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে
ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
উত্তরঃ ৯গুন
৪.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড
যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে
উত্তরঃ অন্ত:কেন্দ্র
৫.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ–
উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রী
১৷ জ্যা’ শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ ভূমি
২৷ দুটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির কি বলে?
উত্তরঃ সম্পূরক কোণ
৩৷ একটি সরলরেখার সাথে অপর একটি রেখাংশ মিলিত যে দুটি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের সমষ্টি হবে
উত্তরঃ দুই সমকোণ(১৮০°)
৪৷ <A ও <B পরস্পর সম্পূরক কোণ ৷ <A=115° হলে <B=কত?
উত্তরঃ 65°
৫৷ দুটি পূরক কোণের সমষ্টি কত?
উত্তরঃ ৯০°
৬৷ সম্পূরক কোণের মান কত?
উত্তরঃ ১৮০°
১. কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত
করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি
উত্তরঃ ৩৬০ ডিগ্রী
২.সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় যথাক্রমে ৩,৪ সেমি হলে,অতিভুজের মান কত?
উত্তরঃ ৫ সে.মি
৩.সামন্তরিকের বিপরীত কোণেরঅর্ন্তদ্বি খন্ডকদ্বয়
উত্তরঃ পরস্পর সমান্তরাল
৪. একটি বর্গক্ষেত্রের এক বাহু অপর একটি
বর্গক্ষেত্রের পরিসীমার সমান হলে ,বর্গক্ষেত্র দু.টির কর্ণের অনুপাত কত?
উত্তরঃ ৪:১
৫.রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে
সমদ্বিকন্ডিত করলে তাদের অন্তর্ভুক্ত কোণ
উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রী
বৃত্ত সম্পর্কিত তথ্য
পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়?
উত্তরঃ পরিধি বৃত্তের পরিধির সূত্র
উত্তরঃ 2πr
পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয়
উত্তরঃ চাপ
পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ সরলরেখাকে বলা হয়
উত্তরঃ জ্যা( বৃত্তের ব্যাস হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)
বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই
উত্তরঃ ব্যাস
কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে বলা হয়
উত্তরঃ ব্যাসার্ধ
বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণাঃ
একই সরলরেখায় অবস্থিত তিনটি বিন্দুর মধ্য
দিয়ে কোন বৃত্ত আকা যায়না।
দুটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে ৩টি বৃত্ত আকা যায়।
একটি বৃত্তের যেকোন দুটি বিন্দুর সংযোজক রেখাকে জ্যা বলা হয়।
বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে π বলে।
বৃত্তের কেন্দ্র থেকে কোন বিন্দুর দুরত্বকে ওই বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলে।
বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী।
বৃত্তের দুটি জ্যায়ের মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।
বৃত্তের ব্যাসই বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
কোন বৃত্তের ৩টি সমান জ্যা একই বিন্দুতে ছেদ করলে ওই বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থিত হবে।
অর্ধবৃত্তস্থ কোন এক সমকোণ।
বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু সূত্র:
বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = πr²
( যেখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ)
গোলকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল = 4πr²
গোলকের আয়তন = 4÷3(πr³)
১৷ সর্বপ্রথম সেট তত্ত্বের ধারণা দেন—
উত্তরঃ জর্জ ক্যান্টর
২৷ ভেনচিত্র কে আবিষ্কার করেন —-
উত্তরঃ জনভেন
৩৷ একক সেটের উপাদান সংখ্যা —
উত্তরঃ ১টি
৪৷ সেটকে প্রকাশ করার কয়টি পদ্ধতি আছে—
উত্তরঃ ২টি
৫৷ ঃ ” দ্বারা কি বোঝায়–
উত্তরঃ যেন
গণিতবিদের নামের তালিকা
১. সংখ্যাতত্ত্ব—- পিথাগোরাস
২. জ্যামিতি——ইউক্লিড
৩. ক্যালকুলাস —– নিউটন
৪. ম্যাট্রিক্স ——– কেইসে
৫. ত্রিকোণমিতি—— হিপ্পারচাস
৬. পাটিগণিত—— আর্যভট্র
৭. বীজগণিত ——- মুসা আল খারিজমী
৮. লগারিদম——জন নেপিয়ার
৯. সেটতত্ত্ব——–জর্জ ক্যান্টর
১০. আলগরিদম——-ব্রহ্মগুপ্ত
১১. শূন্যে আবিষ্কারক ——ব্রহ্মগুগুপ্ত ও আর্যভট্র
সেকেন্ডের ক্ষুদ্রতম এককগুলো এক পলকে দেখে নিন
১মিলি সেকেন্ড= ১সেকেন্ডের এক হাজার ভাগের এক ভাগ
১মাইক্রো সেকেন্ড =১সেকেন্ডের দশ ভাগের এক ভাগ
১ ন্যানো সেকেন্ড =১সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের এক ভাগ
১ পিকো সেকেন্ড=১ সেকেন্ডের এক লক্ষ কোটি সেকেন্ডের এক ভাগ
গণিতঃ সুদ- কষা
প্রয়োজনীয় সূত্রাবলী:-
১। মূলধন = (মুনাফা * ১০০) / (সুদের হার * সময়) ।
২ । সুদের হার = (মুনাফা * ১০০) / (সময় * মূলধন) ।
৩ । মুনাফা = ( মূলধন * সুদের হার * সময় ) / ১০০
৪ । সময় = (মুনাফা * ১০০) / (সুদের হার * মূলধন )
উপরের ৪ টা সূত্র কিন্তু আসলে একটা সূত্র।
সেটি হলো,সরল মুনাফা , I = Crt/100
এখানে , I = মুনাফা , C= মূলধন , r = সুদের হার ,t= সময় (বছর)।
চক্র বৃদ্ধি মুনাফার ক্ষেত্রে , P =C (1+r)^n
Direct Download
Click Here
👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।